নেপচুনের
বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন জিউস। কে পাঠাতে পারে তার হাতের চিঠিটা । না আর ভাবতে হলো না
তাকে। কিন্তু এ কাকে দেখছেন তিনি। এ যে অ্যাফ্রোদিতি ! ভালোবাসার দেবী এমন ভয়ংকর
একটি পথ তৈরি করেছেন। অ্যাফ্রোদিতি আসলেন,
ক্ষমা করবেন মহারাজ আমি সবার সামনে বলতে পারব না ।
জিউস সংযত থাকলেন । বললেন হারকিউলিস কোথায়?
দেবী উত্তর দিলেন , তিনি ভালো আছেন , ট্রানজিট অব হ্যাডেসে ।
জিউস রেগে গেলেন, বললেন এটা কি সব খুলে বলুন আমাকে!
বলছি মহারাজ , ট্রানজিট অব হ্যাডেস কোনো দেবতার সৃষ্টি নয় ! এর স্রষ্টা হল মানুষ , তাদের আবেগ । এটা সরাসরি স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা । যে মানুষেরা পৃথিবীতে সত্যিকারের ভালোবাসার নিদর্শন দেখিয়েছে তারাই কেবল এতে স্থান পায় ।এটি ভালোবাসায় তৈরি ,বলতে পারেন স্বর্গের চেয়েও সুখের স্থান ।
জিউস অবাক হলেন, তাহলে এটি এত অন্ধকার ও শক্ত কেন ?
অ্যাফ্রোদিতি হাসলেন, বললেন এর কারণও মানুষ , মহারাজ । বর্তমান দুনিয়ায় ভালোবাসার নামে অশ্লীলতা , ছলচাতুরী , প্রতারণার খেলায় মেতেছে মানুষ সত্যিকারের ভালোবাসা দুর্লভ হয়ে গেছে । ভালোবাসাকে নিজেদের চাহিদা মেটাবার মাধ্যম ভাবতেই সবাই উদগ্রীব । বাবা মা বুড়ো হয়ে গেলে আর খোঁজ নেয় না সন্তানেরা , মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাতে পারলে সন্তানরা বেচে যায়। পরিবারকে সময় দেয় না , সামাজিক মূল্যবোধ বিলুপ্তপ্রায় । আর এ সবকিছুই ট্রানজিট অব হ্যাডেসের দেয়ালরূপে কাজ করে । এগুলো যত বাড়বে , ততই এই দেয়াল কালো ও শক্ত হবে ।
কারণ প্রকৃত ভালোবাসা সহজে পাওয়া যাবে না ।
আর যারা এতসব বাঁধা অতিক্রম করবে , তারাই এই পথের খোঁজ পাবে যে পথ চিরশান্তির , যার শেষ স্বর্গরাজ্যে । অপবিত্রের ভিড়ে যারা পবিত্র থাকবে , তারাই এই কালো-পথের কঠোর দেয়ালকে পরাজিত করতে পারবে ।
আর হারকিউলিস ?
তিনি তো মেগারার জন্য ভালোবাসার অভূতপূর্ব নিদর্শন রেখেছেন । তাই ট্রানজিট অব হ্যাডেস তাকে অতিথি হিসেবে বরণ করে নিয়েছে ।
ঠিক আছে দেবী , কথা দিচ্ছি , একথা কেউ জানবেনা ।
ধন্যবাদ মহারাজ , আমি যাই তাহলে......................
ট্রানজিট অব হ্যাডেস , ইউবিপ্রাইম ভাবছে , এ কোথায় এলো
সে? কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকল সে , এ যে, অবিশ্বাস্য! ক্ষমা করবেন মহারাজ আমি সবার সামনে বলতে পারব না ।
জিউস সংযত থাকলেন । বললেন হারকিউলিস কোথায়?
দেবী উত্তর দিলেন , তিনি ভালো আছেন , ট্রানজিট অব হ্যাডেসে ।
জিউস রেগে গেলেন, বললেন এটা কি সব খুলে বলুন আমাকে!
বলছি মহারাজ , ট্রানজিট অব হ্যাডেস কোনো দেবতার সৃষ্টি নয় ! এর স্রষ্টা হল মানুষ , তাদের আবেগ । এটা সরাসরি স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা । যে মানুষেরা পৃথিবীতে সত্যিকারের ভালোবাসার নিদর্শন দেখিয়েছে তারাই কেবল এতে স্থান পায় ।এটি ভালোবাসায় তৈরি ,বলতে পারেন স্বর্গের চেয়েও সুখের স্থান ।
জিউস অবাক হলেন, তাহলে এটি এত অন্ধকার ও শক্ত কেন ?
অ্যাফ্রোদিতি হাসলেন, বললেন এর কারণও মানুষ , মহারাজ । বর্তমান দুনিয়ায় ভালোবাসার নামে অশ্লীলতা , ছলচাতুরী , প্রতারণার খেলায় মেতেছে মানুষ সত্যিকারের ভালোবাসা দুর্লভ হয়ে গেছে । ভালোবাসাকে নিজেদের চাহিদা মেটাবার মাধ্যম ভাবতেই সবাই উদগ্রীব । বাবা মা বুড়ো হয়ে গেলে আর খোঁজ নেয় না সন্তানেরা , মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাতে পারলে সন্তানরা বেচে যায়। পরিবারকে সময় দেয় না , সামাজিক মূল্যবোধ বিলুপ্তপ্রায় । আর এ সবকিছুই ট্রানজিট অব হ্যাডেসের দেয়ালরূপে কাজ করে । এগুলো যত বাড়বে , ততই এই দেয়াল কালো ও শক্ত হবে ।
কারণ প্রকৃত ভালোবাসা সহজে পাওয়া যাবে না ।
আর যারা এতসব বাঁধা অতিক্রম করবে , তারাই এই পথের খোঁজ পাবে যে পথ চিরশান্তির , যার শেষ স্বর্গরাজ্যে । অপবিত্রের ভিড়ে যারা পবিত্র থাকবে , তারাই এই কালো-পথের কঠোর দেয়ালকে পরাজিত করতে পারবে ।
আর হারকিউলিস ?
তিনি তো মেগারার জন্য ভালোবাসার অভূতপূর্ব নিদর্শন রেখেছেন । তাই ট্রানজিট অব হ্যাডেস তাকে অতিথি হিসেবে বরণ করে নিয়েছে ।
ঠিক আছে দেবী , কথা দিচ্ছি , একথা কেউ জানবেনা ।
ধন্যবাদ মহারাজ , আমি যাই তাহলে......................
আর পারল না । দুজনে দুজনের দিকে ছুটে গেল । হ্যাঁ , এ যে তারই লামিন্দ্রিলা , অবশেষে................................
হেসে ফেললেন হারকিউলিস , এই জুটির কান্ড দেখে । পাশেই দাঁড়ানো মেগারাকে বললেন , চলো অনেক কথা যে বাকি।
মেগারার মিষ্টি হাসিমাখা উত্তর , চলুন প্রিয়...........................................