তুমি কখন কি হেঁটেছ,
বয়ে চলা সমান্তরাল রেল লাইনের পথ ধরে ।।
কখন কি হয়েছে তোমার দেখা,
মাঝ রাতের চাঁদ আকাশের পানে ।।
কখন কি হয়ছে চলা,
গ্রামের পথে ধরে, জোৎন্সা রাতের আবছা আলোয় ।।
কখন কি ভিজেছ তুমি,
বৃষ্টির জলে আপন মনে,খোলা আকাশের নিচে ।।
কখন কি শিশিড় ভেজ়া নরম ঘাসেদের,
ঘূম ভেঙ্গেছে,তোমার নগ্ন পায়ের কোমল ছোয়ায় ।।
কখনি কি গায়ে মেখেছ,
ভোরের সূর্যের সোনালী আলো ।।
কখন কি পা ভিজেছে তোমার,
তীরে আছড়ে পরা বিশাল সমুদ্রের, ঠেউয়ের জলে ।।
কখন কি হেসেছ তুমি,
প্রান খুলে স-উল্লাসে মনের গভীর থেকে ।।
কিংবা কান্নায় ভিজেছে দু-চোখ তোমার,
অঝড়ে ঝড়েছে অশ্রু ধারা অবিরত ।।
কখন কি স্বপ্ন দেখেছ ঘূমের মাঝে,
যেখানে ইচ্ছেরাই বার বার এসেছে ফিরে স্বপ্ন হয়ে ।।
কখন কি নীল আকাশ দেখেছ,
যেখানে অসীম শুন্যতায় কষ্টগুলো জমে থাকে ।।
কখন কি ভাব তুমি এলমেল,
বেখেয়ালি ভাবে একাকি মনে,নিঝুম নিস্তব্ধাতায় ।।
কখন কি ইচ্ছে করে,
হেটে যেতে বহুদুর অচেনা কোন পথ ধরে ।।
বিশাল পাহারের কান্নার শব্দ,শুনতে কি পাও,
কষ্টগুলো জমে হয়ে গেছে পাথর যারা সময়ের স্রোতে।।
এসবি যে আমার চির চেনা,অনেক বেশি আপন,
এসবি যে আমার বেঁচে থাকার মানে ।।